কোন
রিসোর্ট নয়, পুরো একটা দিন যদি ঢাকার কাছাকাছি বাংলার সুন্দর কোন নিভৃত
গ্রামে কাটিয়ে দিতে চান, তবে চলে যান যান মানিকগঞ্জ এর সানবান্ধ্যা
বালিরটেক এলাকায়। ছোটবেলায় বইয়ের পাতায় যে গ্রামের ছবি দেখেছেন, মিল খুজে
পাবেন এ এলাকায় গেলে। এখানকার প্রকৃতি সতেজ, মানুষগুলো খাটি এবং জিনিষপত্র
ভেজালমুক্ত। তাই যে কোন একটা ছুটির দিন চলে যান সানবান্ধ্যা-বালিরটেক।
কি করে যাবেন : গাবতলি থেকে প্রতি আধঘন্টা পরপর হরিরামপুরের 'শুকতারা' বাস ছাড়ে। এতে উঠে সানবান্ধ্যা ফেরিঘাট নেমে যাবেন। সময় লাগবে দেড় ঘন্টার মতো আর ভাড়া নেবে ৬০ টাকা।
যারা প্রাইভেট কার নিয়ে যাবেন তারা হেমায়েতুপুর থেকে হাতের বা দিকের রাস্তা ধরে যেতে থাকবেন সিংগাইর এর পর হাতে বা দিকে কিছুটা গেলেই সানবান্ধ্যা ফেরিঘাট।
কি করে ঘুরবেন : ফেরিঘাটে নেমেই চলে যাবেন কাছের কুমারবাড়িতে। দেখবেন কি অসাধারন দক্ষতায় একেকজন শিল্পী তৈরী করেন একেকটি মাটির পাত্র। এরপর ফেরী পার হয়ে বালির টেক চলে যান।
বালিরটেক নেমেই ফেরিঘাটের পাশে নিরিবিলি রেষ্টুরেন্ট এ খাবারের অর্ডার করে দিন। এদের দেশী মুরগির রান্নাটা অসাধারন। এরপর পাকা রাস্তা ধরে সুলতানপুরের দিকে যাত্রা করবেন। একটু পরেই কাচা রাস্তায় চলে আসবেন। এবার সুলতানপুর গ্রামটা ভালো করে দেখবেন। সুলতানপুর পার হয়ে যাবেন করিমকান্দি। এরপর বলাতলী হয়ে আবার ফিরে আসতে পারেন বালিরটেক ফেরিঘাটে। দুপুরের খাবার খেয়ে পাশে কালী গঙ্গা নদীতে গোছলটা সেরে নিতে পারেন। এরপর শেষ বিকেলে বাসে করে ঢাকার পথে যাত্র।
কি করে যাবেন : গাবতলি থেকে প্রতি আধঘন্টা পরপর হরিরামপুরের 'শুকতারা' বাস ছাড়ে। এতে উঠে সানবান্ধ্যা ফেরিঘাট নেমে যাবেন। সময় লাগবে দেড় ঘন্টার মতো আর ভাড়া নেবে ৬০ টাকা।
যারা প্রাইভেট কার নিয়ে যাবেন তারা হেমায়েতুপুর থেকে হাতের বা দিকের রাস্তা ধরে যেতে থাকবেন সিংগাইর এর পর হাতে বা দিকে কিছুটা গেলেই সানবান্ধ্যা ফেরিঘাট।
কি করে ঘুরবেন : ফেরিঘাটে নেমেই চলে যাবেন কাছের কুমারবাড়িতে। দেখবেন কি অসাধারন দক্ষতায় একেকজন শিল্পী তৈরী করেন একেকটি মাটির পাত্র। এরপর ফেরী পার হয়ে বালির টেক চলে যান।
বালিরটেক নেমেই ফেরিঘাটের পাশে নিরিবিলি রেষ্টুরেন্ট এ খাবারের অর্ডার করে দিন। এদের দেশী মুরগির রান্নাটা অসাধারন। এরপর পাকা রাস্তা ধরে সুলতানপুরের দিকে যাত্রা করবেন। একটু পরেই কাচা রাস্তায় চলে আসবেন। এবার সুলতানপুর গ্রামটা ভালো করে দেখবেন। সুলতানপুর পার হয়ে যাবেন করিমকান্দি। এরপর বলাতলী হয়ে আবার ফিরে আসতে পারেন বালিরটেক ফেরিঘাটে। দুপুরের খাবার খেয়ে পাশে কালী গঙ্গা নদীতে গোছলটা সেরে নিতে পারেন। এরপর শেষ বিকেলে বাসে করে ঢাকার পথে যাত্র।
0 comments:
Post a Comment