পেখম
মেলে দাঁড়িয়ে আছে ময়ূর পাখি। টিয়া পাখিগুলো করছে ওড়াউড়ি। ওদের পাশে আরও
আছে টারকি, কালিম, ককটেল, গোল্লা কবুতরসহ নানা প্রজাতির পাখি। কেবল পাখি
নয়, পাখির পাশাপাশি এখানে রয়েছে মায়া হরিণ, চিত্রা হরিণ, সাম্বার হারিণ,
খরগোশ, গিনিপিগসহ অনেক প্রজাতির প্রাণী। তোমরা নিশ্চই ভাবছ, আমি ঢাকা
চিড়িয়াখানার কথা বলছি? -না, এটি ঢাকা চিড়িয়াখানার কথা নয়, তবে এটিও একটি
চিড়িয়াখানা। এর নাম অরণ্যালয়। ঢাকার গাবতলী থেকে মাত্র ১৭ কিলোমিটার দূরে
সাভার জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের কাছেই এ চিড়িয়াখানাটি অবস্থিত। কেবল
চিড়িয়াখানা নয়, এটি একটি পিকনিক কেন্দ্রও। তাই চিড়িয়াখানার পশুপাখি দেখার
পাশাপাশি চাইলে এখানে তোমরা পিকনিক করতেও যেতে পার।
তুমি কি যেতে পারবে?
এ চিড়িয়াখানা ও পিকনিক কেন্দ্রটি মূূলত সাভার মিলিটারি ফার্মের একটি প্রতিষ্ঠান। এটি সবার জন্য উন্মুক্ত। এর উদ্বোধন হয় ১৯৯৯ সালের ২৭ ফেব্রুয়ারি। অবশ্য ঢাকা চিড়িয়াখানার মতো এ চিড়িয়াখানাটি এত বড় নয়। তবে এখানে যেসব প্রাণী আছে, তা দেখে তুমি বেশ মজাই পাবে। এছাড়া বিশাল বনের মাঝে এ চিড়িয়াখানা ও পিকনিক কেন্দ্রটি তোমার বেড়াতেও ভালো লাগবে। চিড়িয়াখানার পাশাপাশি এখানকার বনের গাছগাছালি থেকে পাখির কিচিরমিচির ডাকও শুনতে পাবে। তোমরা যারা ঢাকায় বসবাস করছ, তাদের জন্য এটি বেড়ানোর জন্য বেশ আদর্শ জায়গা।
দেখার মত আছে যাঃ
প্রবেশমূল্য প্রতি জন ১০ টাকা। এ চিড়িয়াখানায় তুমি দেখতে পাবে নানা প্রজাতির পাখি, হরিণ, খরগোশ, গিনিপিগ, বানর, হনুমান, ভাল্লুক, অজগর সাপ, তিথির মুরগিসহ ইত্যাদি। পশুপাখি দেখা হলে একটু বিশ্রাম নিতে পার। এখানে বিশ্রাম নেয়ার জন্য দারুণ বৈঠকখানা আছে। বিশাল একটি পুকুরও আছে। আরও আছে খেলাধুলার ব্যবস্থা। আর এখানে তোমার জন্য চা, চটপটি, চকোলেট, আইসক্রিমের দোকান আছে। চাইলে সেখান থেকে কিনে খেতে পারবে। সব মিলিয়ে বনের মাঝে এ নিরিবিলি প্রাকৃতিক পরিবেশে তোমার সময়টা কাটবে ভালো। এটা খোলা থাকে মার্চ থেকে সেপ্টেম্বর প্রতিদিন সকাল ৭টা থেকে বিকাল ৬টা এবং অক্টোবর থেকে ফেব্রুয়ারি সকাল ৮টা থেকে বিকাল ৫টা পর্যন্ত।
যাওয়ার বন্দবস্তঃ
ঢাকার মতিঝিল, গুলিস্তান, শাহবাগ, ফার্মগেট থেকে হানিফসহ বিভিন্ন বাস ছেড়ে যায় জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের উদ্দেশে। বাস থেকে জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের গেটে নেমে সেখান থেকে হেঁটে মাত্র ৫ মিনিটেই যাওয়া যাবে অরণ্যালয়ে।
সূত্রঃ ইন্টারনেট
তুমি কি যেতে পারবে?
এ চিড়িয়াখানা ও পিকনিক কেন্দ্রটি মূূলত সাভার মিলিটারি ফার্মের একটি প্রতিষ্ঠান। এটি সবার জন্য উন্মুক্ত। এর উদ্বোধন হয় ১৯৯৯ সালের ২৭ ফেব্রুয়ারি। অবশ্য ঢাকা চিড়িয়াখানার মতো এ চিড়িয়াখানাটি এত বড় নয়। তবে এখানে যেসব প্রাণী আছে, তা দেখে তুমি বেশ মজাই পাবে। এছাড়া বিশাল বনের মাঝে এ চিড়িয়াখানা ও পিকনিক কেন্দ্রটি তোমার বেড়াতেও ভালো লাগবে। চিড়িয়াখানার পাশাপাশি এখানকার বনের গাছগাছালি থেকে পাখির কিচিরমিচির ডাকও শুনতে পাবে। তোমরা যারা ঢাকায় বসবাস করছ, তাদের জন্য এটি বেড়ানোর জন্য বেশ আদর্শ জায়গা।
দেখার মত আছে যাঃ
প্রবেশমূল্য প্রতি জন ১০ টাকা। এ চিড়িয়াখানায় তুমি দেখতে পাবে নানা প্রজাতির পাখি, হরিণ, খরগোশ, গিনিপিগ, বানর, হনুমান, ভাল্লুক, অজগর সাপ, তিথির মুরগিসহ ইত্যাদি। পশুপাখি দেখা হলে একটু বিশ্রাম নিতে পার। এখানে বিশ্রাম নেয়ার জন্য দারুণ বৈঠকখানা আছে। বিশাল একটি পুকুরও আছে। আরও আছে খেলাধুলার ব্যবস্থা। আর এখানে তোমার জন্য চা, চটপটি, চকোলেট, আইসক্রিমের দোকান আছে। চাইলে সেখান থেকে কিনে খেতে পারবে। সব মিলিয়ে বনের মাঝে এ নিরিবিলি প্রাকৃতিক পরিবেশে তোমার সময়টা কাটবে ভালো। এটা খোলা থাকে মার্চ থেকে সেপ্টেম্বর প্রতিদিন সকাল ৭টা থেকে বিকাল ৬টা এবং অক্টোবর থেকে ফেব্রুয়ারি সকাল ৮টা থেকে বিকাল ৫টা পর্যন্ত।
যাওয়ার বন্দবস্তঃ
ঢাকার মতিঝিল, গুলিস্তান, শাহবাগ, ফার্মগেট থেকে হানিফসহ বিভিন্ন বাস ছেড়ে যায় জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের উদ্দেশে। বাস থেকে জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের গেটে নেমে সেখান থেকে হেঁটে মাত্র ৫ মিনিটেই যাওয়া যাবে অরণ্যালয়ে।
সূত্রঃ ইন্টারনেট
0 comments:
Post a Comment